কুড়িগ্রামে একটি মাদরাসার আবাসিক শিক্ষার্থীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে ওই মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা প্রধানের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষককে আটক করা হয়েছে।
রোববার (১২ অক্টোবর) দিবাগত রাতে চিলমারীর থানাহাট ইউনিয়নের মধ্য প্রামাণিকপাড়ার একটি মক্তবে ওই শিক্ষককে আটকে রেখে মারধর করেন স্থানীয়রা।
অভিযুক্ত ওই মাদরাসা শিক্ষকের নাম হাফেজ মাওলানা রিয়াজুল ইসলাম। তিনি কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার তবকপুর ইউনিয়নের মাটিয়াল আদর্শ বাজার বিবি মরিয়ম রিয়াজুল জান্নাহ হাফেজিয়া আবাসিক মাদরাসায় সস্ত্রীক বসবাস করেন।
ভুক্তভোগী ছাত্রীর এক নিকটাত্মীয় জানান, এক সপ্তাহ আগে ওই শিক্ষক রাতের বেলা ভুক্তভোগী ছাত্রীকে নিজ রুমে ডেকে নেন। মুখ চেপে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। ছাত্রী তাকে বাধা দিলে তিনি ছাত্রীর বুকে ও মাথায় আঘাত করেন। এতে ওই ছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে ওই ছাত্রী বাড়িতে গিয়ে বাবা-মাকে বিষয়টি জানায়। এরপর ছাত্রীর পরিবারের লোকজন রোববার ওই শিক্ষককে আটক করে চিলমারী উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের মধ্য প্রামাণিকপাড়ার একটি মক্তবে আটকে রাখেন এবং মারধর করেন। এ সময় ওই শিক্ষক ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার কথা স্বীকার করেন। তার স্বীকারোক্তির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
স্বীকারোক্তিতে ওই শিক্ষক জানান, তিনি স্ত্রীসহ ওই মাদরাসায় থাকেন। এক সপ্তাহ আগে তার স্ত্রী বাবার বাড়িতে যান। ওইদিন রাতে তিনি আবাসিকে থাকা ওই ছাত্রীকে নিজ ঘরে ডেকে নেন ও তার মুখ চেপে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। সে সময় ছাত্রী বাধা দিলে তাকে মারধর করেন।
তবে তার দাবি, জোর চেষ্টা করলেও শেষ পর্যন্ত তিনি ধর্ষণ করেননি।
এ বিষয়ে চিলমারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, বিষয়টি শুনেছি। ঘটনাস্থলে ফোর্স পাঠানো হয়েছে।
রোববার (১২ অক্টোবর) দিবাগত রাতে চিলমারীর থানাহাট ইউনিয়নের মধ্য প্রামাণিকপাড়ার একটি মক্তবে ওই শিক্ষককে আটকে রেখে মারধর করেন স্থানীয়রা।
অভিযুক্ত ওই মাদরাসা শিক্ষকের নাম হাফেজ মাওলানা রিয়াজুল ইসলাম। তিনি কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার তবকপুর ইউনিয়নের মাটিয়াল আদর্শ বাজার বিবি মরিয়ম রিয়াজুল জান্নাহ হাফেজিয়া আবাসিক মাদরাসায় সস্ত্রীক বসবাস করেন।
ভুক্তভোগী ছাত্রীর এক নিকটাত্মীয় জানান, এক সপ্তাহ আগে ওই শিক্ষক রাতের বেলা ভুক্তভোগী ছাত্রীকে নিজ রুমে ডেকে নেন। মুখ চেপে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। ছাত্রী তাকে বাধা দিলে তিনি ছাত্রীর বুকে ও মাথায় আঘাত করেন। এতে ওই ছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে ওই ছাত্রী বাড়িতে গিয়ে বাবা-মাকে বিষয়টি জানায়। এরপর ছাত্রীর পরিবারের লোকজন রোববার ওই শিক্ষককে আটক করে চিলমারী উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের মধ্য প্রামাণিকপাড়ার একটি মক্তবে আটকে রাখেন এবং মারধর করেন। এ সময় ওই শিক্ষক ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার কথা স্বীকার করেন। তার স্বীকারোক্তির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
স্বীকারোক্তিতে ওই শিক্ষক জানান, তিনি স্ত্রীসহ ওই মাদরাসায় থাকেন। এক সপ্তাহ আগে তার স্ত্রী বাবার বাড়িতে যান। ওইদিন রাতে তিনি আবাসিকে থাকা ওই ছাত্রীকে নিজ ঘরে ডেকে নেন ও তার মুখ চেপে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। সে সময় ছাত্রী বাধা দিলে তাকে মারধর করেন।
তবে তার দাবি, জোর চেষ্টা করলেও শেষ পর্যন্ত তিনি ধর্ষণ করেননি।
এ বিষয়ে চিলমারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, বিষয়টি শুনেছি। ঘটনাস্থলে ফোর্স পাঠানো হয়েছে।